প্রাচীনকাল থেকে এখন পর্যন্ত তুলসীপাতার সর্বাধিক ব্যবহার ঠান্ডা, কাশি ও গলাব্যথা নিরাময়ে। এ ছাড়া নানাবিধ ব্যবহার থাকায় এটি সব ঔষধি গাছের মধ্যে 'জাদুকরি' গাছ নামে পরিচিত।
পাঁচ তুলসির উপকারিতা: -
1. পঞ্চ তুলসী সেবন করলে অনেক সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারে। এক গ্লাস জলে দুটি মিশিয়ে এই মিশ্রণটি 1 লিটার পানিতে পান করুন। পানীয় জলের মধ্যে এটি ব্যবহার করে জীবাণুগুলি এড়ানো যায়।
২. পাঁচটি তুলসী শত শত রোগে উপকারী।
জ্বর, ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু, ডেঙ্গু, সর্দি, কাশি, সর্দি, প্লেগ, ম্যালেরিয়া, জয়েন্টে ব্যথা, স্থূলতা, রক্তচাপ, চিনি, অ্যালার্জি, পেটের কৃমি, হেপাটাইটিস, জ্বলন সংবেদন, মূত্রথলির ব্যাধি, বাত, ব্যথা, কুঁচকানো, পাইলস, ডায়রিয়া, চোখের ব্যথা, চুলকানি, মাথাব্যথা, পাইরিরিয়া, রক্তক্ষরণ, ফুসফুস ফোলা, আলসার, বীর্যপাত হ্রাস, হার্টের বাধা ইত্যাদি একই সাথে সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সক্ষম হয়।
৩. পঞ্চ তুলসী একটি দুর্দান্ত প্রতিষেধক হিসাবে কাজ করে। এর নিত্য গ্রহণের ফলে শরীর থেকে ক্ষতিকারক এবং অবাঞ্ছিত পদার্থ দূর হয় এবং দেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলিও পরিষ্কার হয়। আপনার স্মৃতিশক্তি বাড়াতে পঞ্চ তুলসী একটি খুব কার্যকর উপায়।
৪. এর গ্রহণের ফলে রক্তের রক্তের কণা বাড়ে এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। প্রতিদিন এক ফোঁটা তুলসী খেলে পেটজনিত রোগ ধীরে ধীরে নির্মূল হয় erad একই সাথে, গর্ভবতী মহিলাদের বমি বমি ভাব থাকলেও এটি উপকারী।
৫) কাশি বা সর্দি লাগার ক্ষেত্রে মধু দিয়ে ব্যবহার করা উপকারী। গলা ব্যথা, মুখের আলসার, খারাপ আওয়াজ বা মুখের দুর্গন্ধের ক্ষেত্রে এর পরিমাণের এক ফোঁটা নেওয়াও খুব কার্যকর বলে প্রমাণিত হবে। দাঁতে ব্যথা, দাঁতের কৃমি, মাড়ির রক্তপাত, 4-5 ফোঁটা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলার মতো সমস্যার জন্য।
৬.শরীরের ত্বক জ্বলে উঠলে এর রস প্রয়োগ করা উপকারী, যখন কোনও বিষাক্ত প্রাণী ও প্রাণীর কামড়ে এটি প্রয়োগ করে তাও উপশম দেয় এবং বিষও দূর করে। এর কয়েক ফোঁটা শরীরে লাগালে ঘুম থেকে মশার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
৭.Ear. কানের ব্যথা বা কানের স্রোতের মতো সমস্যায় তুলসীর রস হালকাভাবে কানে beneficialেলে ফেলা উপকারী হবে। একই সাথে আপনার যদি নাকের সমস্যা হয় বা ফোঁড়া এবং ফোঁড়া হয় তবে হালকা গরম জুস যুক্ত উপকার পাবেন।
৮. চুলে যে কোনও ধরণের সমস্যা যেমন চুল পড়া, সাদা হওয়া, এই রসটি তেলে মাখলে উপকারী হবে। একই সঙ্গে, গলদা বা কৃমি থাকলে কয়েক ফোঁটা রস লেবুর রস মিশ্রিত করে কয়েক ঘন্টা পরে ধুয়ে ফেলুন। এতে প্রচুর উপকার হবে।
#অজানা আরো কিছু পুষ্টিগুণ:-
• তুলসীপাতার রস ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
• অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিফাঙ্গাল গুণাবলি থাকায় ইনফেকশন কমায়।
• অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট গুণাবলি থাকায় কোষের অবাঞ্ছিত বৃদ্ধি রোধ করে।
• লিভার, ত্বক ও কিডনির ক্যানসার রোধে এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।
• তুলসীপাতার রস মন উৎফুল্ল রাখার হরমোনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
• সারা দিনের ক্লান্তি ও দুশ্চিন্তা দূর করতে পারে তুলসীপাতার এক কাপ চা।
• প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও জিংক থাকায় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে।
• শরীরে যে কোষগুলো রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়, সেগুলোর মৃত্যু রোধ করে।
• চর্বি দহন ও শরীরে পরিপাকপ্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে, ওজন বৃদ্ধি করে
• সারা দিনের ক্লান্তি ও দুশ্চিন্তা দূর করতে পারে তুলসীপাতার এক কাপ চা।
• প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও জিংক থাকায় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে।
• শরীরে যে কোষগুলো রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়, সেগুলোর মৃত্যু রোধ করে।
• চর্বি দহন ও শরীরে পরিপাকপ্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে, ওজন কমাতে সাহায্য করে।
• অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণে সাহায্য করে। ফলে যাঁদের পরিবারে ডায়াবেটিস আছে, তুলসীপাতার রস সেবনের ফলে ভবিষ্যতে তাঁদের ডায়াবেটিস হওয়ার প্রবণতা অনেকাংশে কমে।
.অন্ত্র থেকে বিভিন্ন ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দিয়ে হজমে সাহায্য করে।
• বুক জ্বালাপোড়া রোধ করে।
• পাকস্থলীর অম্লত্ব নিয়ন্ত্রণ করে।
• এ পাতার রস শরীরে ঘামের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, ফলে অতিরিক্ত তাপ শরীর থেকে বের হয়ে যায়, জ্বরের তাপমাত্রা কমায়, দেহ থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের হতে সাহায্য করে।
• তুলসীপাতার সুগন্ধ মশা প্রতিহত করে।
• কিডনিতে পাথর হওয়া প্রতিরোধ করে।
• ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ কমিয়ে গেঁটেবাত নিরাময়ে সাহায্য করে।
• মুখের ব্রণ, কালো দাগ দূর করে।
• নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
• চুল পড়া রোধ করে।
• নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
• চুল পড়া রোধ করে।
• খুশকি দূর করে।
• ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
সাবধানতা: তবে এর অতিরিক্ত ব্যবহার স্বাস্থ্যকে ঝুঁকির সম্মুখীন করতে পারে, ফলে এ ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।